Subscribe For Free Updates!

We'll not spam mate! We promise.

Thursday, 25 February 2016

Root & Unroot

।ভূমিকাঃ রুট শব্দটি অ্যান্ড্রয়েডব্যবহারকারীরা প্রায়ই শুনে থাকবেন।প্রাথমিকভাবে অনেক অ্যান্ড্রয়েডডিভাইস ব্যবহারকারীরাই রুট কী এইপ্রশ্নের সঠিক উত্তর জানেন না। রুটকরার মাধ্যমে ডিভাইসের পরিপূর্ণপারফরম্যান্স পাওয়া সম্ভব, এমন কথাশুনে অনেকেই রুট করতে আগ্রহী হয়েপড়েন। কিন্তু রুট করার পর দেখা যায়তাদের ডিভাইসের পারফরম্যান্সআগের মতোই রয়ে যায়। তখন তারাহতাশ হয়ে পড়েন ও রুটের কার্যকারিতাবা আসল সুবিধা কী এই প্রশ্ন তাদেরমনে আবারও উঁকি দিতে শুরু করে।এই লেখাটি তাদের জন্যই যাদের রুটনিয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই। এইলেখাটিতে আমি খুব সাধারণভাবেরুট কী তা বোঝানোর চেষ্টা করবো ওডিভাইস রুট করার সুবিধা ও অসুবিধাসংক্ষেপে বলার চেষ্টা করবো।যেহেতু লেখাটি একদমই নতুনব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্য করে লেখা,তাই বেশিরভাগ টেকনিক্যালবিষয়গুলো এড়িয়ে কেবল একটি স্পষ্টধারণা দেয়ার মতো করে লেখাটিসংক্ষেপিত করা হয়েছে। অ্যাডভান্সডব্যবহারকারীরা রুট সম্পর্কে যথেষ্টইধারণা রাখেন বলে আমার ধারণা।তাই লেখাটি তাদের উদ্দেশ্য করে নয়।রুট কী?সবচেয়ে সহজ শব্দে বলা যায়, রুট হচ্ছেঅ্যাডমিনিস্ট্রেটর বা প্রশাসক। যদিওএর বাংলা অর্থ গাছের শিকড়,লিনাক্সের জগতে রুট বলতে সেইপারমিশন বা অনুমতিকে বোঝায় যাব্যবহারকারীকে সর্বময় ক্ষমতারঅধিকারী করে তোলে (অবশ্যই কেবলসেই কম্পিউটার, ডিভাইস বাসার্ভারে!)। রুট হচ্ছে একটি পারমিশনবা অনুমতি। এই অনুমতি থাকলেব্যবহারকারী সেই ডিভাইসে যা ইচ্ছেতাই করতে পারেন। উইন্ডোজঅপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহারকারীঅ্যাডমিনিস্ট্রেটর প্রিভিলেজছাড়া সিস্টেম ফাইলগুলো নিয়ে কাজকরতে পারেন না (যেগুলো সাধারণতসি ড্রাইভে থাকে)। লিনাক্সেওতেমনি রুট পারমিশন প্রাপ্ত ইউজারছাড়া সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনেরকাজগুলো করা যায় না। যিনিলিনাক্স-চালিত কম্পিউটার বাসার্ভারে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেনঅথবা যার সব কিছু করার অনুমতিরয়েছে, তাকেই রুট ইউজার বলা হয়।অনেক সময় একে সুপারইউজার বলেওসম্বোধন করা হয়ে থাকে।শব্দটি এতোই প্রচলিত হয়ে গেছে যে,রুট ইউজার বলার বদলে সরাসরি রুট বলেইসেই ব্যবহারকারীকে সম্বোধন করা হয়।অর্থাৎ, আপনার লিনাক্স অপারেটিংসিস্টেমের আপনি যদি রুট অ্যাক্সেসপ্রাপ্ত ব্যবহারকারী হন, তাহলে আপনিরুট।লিনাক্স এবং অ্যান্ড্রয়েডঅনেকেরই হয়তো খটকা লাগতে শুরুকরেছে যে, অ্যান্ড্রয়েড নিয়ে কথাবলতে এসে লিনাক্সকে টানা হচ্ছেকেন। মূলত, অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিংসিস্টেমটি লিনাক্স কার্নেলের উপরভিত্তি করেই তৈরি করা হয়েছে।যারা কম্পিউটারে লিনাক্সভিত্তিকঅপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকরেছেন, তারা অ্যান্ড্রয়েড রুট করারপর কম্পিউটারের মতোই ফাইল সিস্টেম(রুট পার্টিশন) দেখতে পাবেনঅ্যান্ড্রয়েডে, তখন বিষয়টা আরও স্পষ্টহবে।অ্যান্ড্রয়েডে রুটঅ্যাক্সেসলিনাক্স-ভিত্তিক অপারেটিংসিস্টেম ইন্সটল করার পর আপনার যেইপাসওয়ার্ড থাকবে, সেটি ব্যবহারকরেই আপনি রুট অ্যাক্সেস পেয়েযাচ্ছেন। এখন নিশ্চয়ই আপনার মনে প্রশ্নজাগছে, অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটিওতো আপনিই কিনেছেন, তাহলে আপনিকেন রুট অ্যাক্সেস পাচ্ছেন না?ট্রিকটা এখানেই। আপনি ডিভাইসটিকিনেছেন ঠিকই, কিন্তু আপনি কিন্তুঅপারেটিং সিস্টেমটি ইন্সটলকরেননি, তাই না? ডিভাইসপ্রস্তুতকারক ডিভাইসটি প্যাকেটজাতকরার আগে তাদের কম্পিউটার থেকেলিনাক্স কার্নেলের উপর তৈরিঅ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমইন্সটল করে দিয়েছে। এখানে বলাবাহুল্য, অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিংসিস্টেমের মূল ভিত্তিটা এক হলেওএকেক কোম্পানি একেকভাবে একেসাজাতে বা কাস্টোমাইজ করতেপারেন। এই জন্যই সনির একটিঅ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ইউজারইন্টারফেসের সঙ্গে এইচটিসির একটিঅ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ইন্টারফেসেরমধ্যে খুব কমই মিল পাওয়া যায়।যাই হোক, মূল বিষয়ে আসা যাক।আপনার ডিভাইস প্রস্তুতকারককোম্পানি ইচ্ছে করেই আপনাকে রুটঅ্যাক্সেস দেয়নি। এ কথা শুনেকোম্পানির উপর কিছুটা রাগ অনুভূতহলেও সত্য কথা হচ্ছে এই যে, এটিআপনার ডিভাইসের সুরক্ষার জন্যই করাহয়েছে। আসুন জেনে নিই কেন রুটঅ্যাক্সেস স্বাভাবিক অবস্থায় দেয়াথাকে না।কেন রুট করা থাকেনাডিভাইস প্রস্তুতকারকরা ইচ্ছে করেইডিভাইস লক করে দিয়ে থাকেন। রুটফোল্ডার/পার্টিশনে থাকাফাইলগুলো অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এরকোনো একটি দুর্ঘটনাবশতঃ মুছে গেলেআপনার পুরো ডিভাইস কাজ করা বন্ধকরে দিতে পারে। এছাড়াওম্যালিশিয়াস বা ক্ষতিকারকপ্রোগ্রামও অনেক সময় রুট করাডিভাইসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতেপারে। কিন্তু লক থাকা অবস্থায়ব্যবহারকারী নিজেই রুট অ্যাক্সেসপান না, তাই অন্য প্রোগ্রামগুলোর রুটঅ্যাক্সেস পাওয়ার সম্ভাবনাও নেইবললেই চলে।ডিভাইস লক করা থাকার আরেকটিকারণ হচ্ছে সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশন ওফাইল। অনেকেই ইন্টারনাল মেমোরিখালি করার জন্য বিভিন্নঅ্যাপ্লিকেশন এসডি কার্ডেট্রান্সফার করে থাকেন। রুট করাথাকলে সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশনগুলোওট্রান্সফার করে ফেলা যায়। কিন্তুঅপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইলরয়েছে যেগুলো ইন্টারনাল মেমোরিরঠিক যেখানে আছে সেখানেই থাকাআবশ্যক। ব্যবহারকারী যখন ডিভাইস রুটকরেন, তখন স্বভাবতঃই অনেক কিছুজেনে তারপর রুট করেন। তখন বলেদেয়াই থাকে যে, কিছু কিছু সিস্টেমঅ্যাপস এসডি কার্ডে ট্রান্সফার করলেসমস্যা হতে পারে। কিন্তু যদিস্বাভাবিক অবস্থায়ই সেট রুট করাথাকে, তাহলে ব্যবহারকারী নাজেনেই সেটের ক্ষতি করতে পারেন।এমন একটি চিত্র কল্পনা করুন, যেখানেপ্রযুক্তি নিয়ে খুব একটা ধারণা রাখেননা এমন একজন ভাবলেন যে তিনি তারফোনের ইন্টারনাল মেমোরি ফাঁকাকরবেন। এই উদ্দেশ্যে তিনি রুটফোল্ডারে গিয়ে সবগুলো ফাইল কাটকরে এসডি কার্ডে ট্রান্সফার করেদিলেন। রুট অ্যাক্সেস থাকার কারণেট্রান্সফারের সময় ডিভাইস তাকেবাধা দেবে না। কিন্তু ট্রান্সফারেরমাঝেই ফোনটি বন্ধ হয়ে যাবে এবংআর ঠিকমতো কাজ করবে না। তখনতিনি দোষ দেবেন কোম্পানিরকাঁধে। কিন্তু রুট লক করা থাকলেব্যবহারকারী রুট ফোল্ডার খুঁজেইপাবেন না।আশা করছি এবার বুঝতে পারছেন কেনডিভাইস বাই ডিফল্ট রুট করা থাকেনা। কিন্তু ৯০% (কিংবা তারও বেশি)ডিভাইসই রুট করা যায়। যাদের রুট করারএকান্ত প্রয়োজন, তাদের রুট করার উপায়রয়েছে। কিছু কিছু কোম্পানি (যেমনসনি) নিজেদের সাইটেই ডিভাইস রুটকরা থেকে শুরু করে বিভিন্ন কাজেরপ্রণালী দিয়ে রেখেছে। কিন্তু তবুওকোম্পানি নিজেরা রুট করা ডিভাইসবাজারে ছাড়ে না, কারণবেশিরভাগ ক্রেতাই সাধারণ ক্রেতাহয়ে থাকেন যাদের ডিভাইস রুট করারকোনো প্রয়োজনই নেই।কেন ডিভাইস রুটকরবেন?ডিভাইস রুট করার কারণ একেক জনেরএকেক রকম হয়ে থাকে। কেউডিভাইসের পারফরম্যান্স বাড়ানোরজন্য বা ইন্টারনাল মেমোরি ফাঁকাকরার জন্য রুট করে থাকেন, কেউওভারক্লকিং করার মাধ্যমেডিভাইসের গতি বাড়ানোর জন্য রুটকরেন, কেউ স্বাধীনভাবে কাজ করাডেভেলপারদের তৈরি বিভিন্নকাস্টম রম ব্যবহার করার জন্য, কেউ বাআবার রুট করার জন্য রুট করে থাকেন।আমি নিজেও প্রথম রুট করেছিলামকোনো কারণ ছাড়াই। লিনাক্স ব্যবহারকরি বলে বিভিন্ন সময় রুট হিসেবেঅনেক কাজ করেছি কম্পিউটারে।কিন্তু অ্যান্ড্রয়েড ফোনে রুট পারমিশননা থাকায় একটু কেমন যেন লাগছিল।তাই রুট হওয়ার জন্য রুট করেছিলাম।পরে অবশ্য পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্যবিভিন্ন সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশনব্যবহার করতে শুরু করেছি যেগুলো রুটকরা ডিভাইস ছাড়া কাজ করে না।তবে সেসব নিয়ে পড়ে কথা হবে। চলুনআগে এক নজর দেখে নিই রুটকরার সুবিধা ও অসুবিধা।রুট করার সুবিধাপারফরমেন্স বাড়ানোঃবিভিন্নঅ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করেডিভাইসের অব্যবহৃত ফাইল,টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিতমুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা।ওভারক্লকিং করাঃ সিপিইউ স্পিডস্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকেতারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করানো। এরমাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজেপ্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজনপড়লে তা করা যায়।আন্ডারক্লকিং করাঃ যখন ডিভাইসএমনিতেই পড়ে থাকে, তখন সিপিইউযেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এরকাজের ক্ষমতা কমিয়ে আনা। এতেকরে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানোসম্ভব।কাস্টম ইউআই: আপনার ডিভাইসেরহোমস্ক্রিন, লক স্ক্রিন, মেনু ইত্যাদিবিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেসেরডিজাইন একটা সময় পর আর ভালো নাওলাগতে পারে। তখন আপনি ডিভাইসেনতুনত্ব আনতে পারবেন নতুন সব কাস্টমইউজার ইন্টারফেসের মাধ্যমে।এগুলোকে অন্যভাবে রমও বলা হয়।কাস্টম রম: ইন্সটল করার সুবিধা। অনেকডেভেলপার বিভিন্ন জনপ্রিয়ডিভাইসের জন্য কাস্টম রম তৈরি করেথাকেন। এসব রম ইন্সটল করে আপনিআপনার সেটকে সম্পূর্ণ নতুন একটিসেটের রূপ দিতে পারবেন। বাইরেথেকে অবশ্যই এর ডানা-পাখনাগজাবে না বা ক্যামেরা ৫মেগাপিক্সেল থেকে ৮মেগাপিক্সেল হবে না, কিন্তুভেতরের ডিজাইন ও ক্ষেত্রবিশেষেপারফরম্যান্সেও আসবে আমূল পরিবর্তন।রুট করার অসুবিধাওয়ারেন্টি হারানোঃ ডিভাইস রুটকরার মাধ্যমে আপনার ওয়ারেন্টিবাতিল হয়ে যাবে। তাই রুট করার আগেসাবধান। অবশ্য অনেক সেট আবার আনরুটকরা যায়। আর সেট আনরুট করা হলে তাসার্ভিস সেন্টারে থাকাটেকনিশিয়ানরা অনেক সময়ই ধরতেপারেন না যে সেটটি রুট করাহয়েছিল। তবে কাস্টম রম থাকলে ধরাখাওয়া এড়ানোর উপায় নেই।ফোন ব্রিক করাঃ ব্রিক অর্থ ইট। আরফোন ব্রিক মানে আপনার ডিভাইসকেইটে রূপান্তরিত করা। অর্থাৎ, এর কাজকরার ক্ষমতা হারানো। রুট করা ও এরপরবর্তী বিভিন্ন কাজের সময় একটুএদিক-সেদিক হলেই ফোনে স্থায়ী বাঅস্থায়ী সমস্যা হতে পারে। আপনারফোনের প্রস্তুতকারক কোম্পানিফোনটি আনরুট অবস্থায় দেন যেন এরক্ষতি না হয়। রুট করার মাধ্যমে আপনিসেই নিশ্চয়তা ভেঙ্গে ফেলছেন।রুট করার পদ্ধতিও শেষ কথাএই ছিল রুট নিয়ে যত বকবকানি। রুট নিয়েবা এর করা-না করা, উপকারিতা-অপকারিতা নিয়ে আরও অনেক কথাবলা যায়, কিন্তু এগুলোই হচ্ছে বেসিককথা। আশা করছি এতটুকু পড়েই আপনারাবেশ স্পষ্ট একটি ধারণা পেয়েছেনডিভাইস কেন রুট করা হয়, এর সুবিধা-অসুবিধা ইত্যাদি। এখন অনেকেইতাদের ডিভাইস রুট করতে চাইবেন।তাদের জন্য বলছি, একেক ডিভাইস রুটকরার পদ্ধতি একেক রকম। স্যামসাংগ্যালাক্সি ওয়াই রুট করার পদ্ধতিরসঙ্গে এইচটিসি ওয়ান এক্স রুট করারপদ্ধতির কোনো মিল নেই। এইচটিসিকেন, গ্যালাক্সি ওয়াই-এর সঙ্গেস্যামসাং-এরই অন্য কোনো সেট রুটকরার পদ্ধতি এক নয়।এছাড়াও একই ডিভাইস রুট করারএকাধিক পদ্ধতিও রয়েছে। আবার একটিপদ্ধতি দিয়ে একাধিক ডিভাইস রুট করাযায়। রুটের বিষয়টি এতোটাই জটিল ওবিস্তৃত যে, রাতারাতিই এ নিয়ে সবলিখে ফেলা যায় না। আরেকটি বড়সমস্যা হচ্ছে, নিজেদের হাতে সেটনা থাকলে রুট করার পদ্ধতি নিয়েটিউটোরিয়াল লেখাও যায় না। তাইআমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, বিভিন্নসময় আমাদের হাতে আসা ওপরিচিতদের ডিভাইস রুট করার পদ্ধতিনিয়ে বিভিন্ন সময় পোস্ট প্রকাশকরবো। আর যদি বিশেষ কোনোডিভাইস নিয়ে রুট করারটিউটোরিয়ালের জন্য একাধিকঅনুরোধ আসে, তাহলে আমরা এক্সডিএথেকে অনুবাদ করে টিউটোরিয়ালদেবো। বলা বাহুল্য, এক্সডিএঅ্যান্ড্রয়েড বিষয়ক সবচেয়ে বড় ফোরামযেখানে অ্যান্ড্রয়েডসহ বিভিন্নসিনিয়র রম ডেভেলপারদের সম্মেলনঘটে।এবার আপনার পালা। আপনারডিভাইসটি কি রুট করা? রুট করা হলেআমাদের জানাতে পারেন কীভাবেডিভাইসটি রুট করেছেন। আর যদি এখনওরুট না করে থাকেন, তাহলে মন্তব্যেরঘরে বলুন এই লেখা পড়ে আপনি কীভাবছেন।রুট করবেন? নাকি রুট করবেন না?

Socializer Widget By Blogger Yard
SOCIALIZE IT →
FOLLOW US →
SHARE IT →

0 comments:

Post a Comment

0
।ভূমিকাঃ রুট শব্দটি অ্যান্ড্রয়েডব্যবহারকারীরা প্রায়ই শুনে থাকবেন।প্রাথমিকভাবে অনেক অ্যান্ড্রয়েডডিভাইস ব্যবহারকারীরাই রুট কী এইপ্রশ্নের সঠিক উত্তর জানেন না। রুটকরার মাধ্যমে ডিভাইসের পরিপূর্ণপারফরম্যান্স পাওয়া সম্ভব, এমন কথাশুনে অনেকেই রুট করতে আগ্রহী হয়েপড়েন। কিন্তু রুট করার পর দেখা যায়তাদের ডিভাইসের পারফরম্যান্সআগের মতোই রয়ে যায়। তখন তারাহতাশ হয়ে পড়েন ও রুটের কার্যকারিতাবা আসল সুবিধা কী এই প্রশ্ন তাদেরমনে আবারও উঁকি দিতে শুরু করে।এই লেখাটি তাদের জন্যই যাদের রুটনিয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই। এইলেখাটিতে আমি খুব সাধারণভাবেরুট কী তা বোঝানোর চেষ্টা করবো ওডিভাইস রুট করার সুবিধা ও অসুবিধাসংক্ষেপে বলার চেষ্টা করবো।যেহেতু লেখাটি একদমই নতুনব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্য করে লেখা,তাই বেশিরভাগ টেকনিক্যালবিষয়গুলো এড়িয়ে কেবল একটি স্পষ্টধারণা দেয়ার মতো করে লেখাটিসংক্ষেপিত করা হয়েছে। অ্যাডভান্সডব্যবহারকারীরা রুট সম্পর্কে যথেষ্টইধারণা রাখেন বলে আমার ধারণা।তাই লেখাটি তাদের উদ্দেশ্য করে নয়।রুট কী?সবচেয়ে সহজ শব্দে বলা যায়, রুট হচ্ছেঅ্যাডমিনিস্ট্রেটর বা প্রশাসক। যদিওএর বাংলা অর্থ গাছের শিকড়,লিনাক্সের জগতে রুট বলতে সেইপারমিশন বা অনুমতিকে বোঝায় যাব্যবহারকারীকে সর্বময় ক্ষমতারঅধিকারী করে তোলে (অবশ্যই কেবলসেই কম্পিউটার, ডিভাইস বাসার্ভারে!)। রুট হচ্ছে একটি পারমিশনবা অনুমতি। এই অনুমতি থাকলেব্যবহারকারী সেই ডিভাইসে যা ইচ্ছেতাই করতে পারেন। উইন্ডোজঅপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহারকারীঅ্যাডমিনিস্ট্রেটর প্রিভিলেজছাড়া সিস্টেম ফাইলগুলো নিয়ে কাজকরতে পারেন না (যেগুলো সাধারণতসি ড্রাইভে থাকে)। লিনাক্সেওতেমনি রুট পারমিশন প্রাপ্ত ইউজারছাড়া সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনেরকাজগুলো করা যায় না। যিনিলিনাক্স-চালিত কম্পিউটার বাসার্ভারে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেনঅথবা যার সব কিছু করার অনুমতিরয়েছে, তাকেই রুট ইউজার বলা হয়।অনেক সময় একে সুপারইউজার বলেওসম্বোধন করা হয়ে থাকে।শব্দটি এতোই প্রচলিত হয়ে গেছে যে,রুট ইউজার বলার বদলে সরাসরি রুট বলেইসেই ব্যবহারকারীকে সম্বোধন করা হয়।অর্থাৎ, আপনার লিনাক্স অপারেটিংসিস্টেমের আপনি যদি রুট অ্যাক্সেসপ্রাপ্ত ব্যবহারকারী হন, তাহলে আপনিরুট।লিনাক্স এবং অ্যান্ড্রয়েডঅনেকেরই হয়তো খটকা লাগতে শুরুকরেছে যে, অ্যান্ড্রয়েড নিয়ে কথাবলতে এসে লিনাক্সকে টানা হচ্ছেকেন। মূলত, অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিংসিস্টেমটি লিনাক্স কার্নেলের উপরভিত্তি করেই তৈরি করা হয়েছে।যারা কম্পিউটারে লিনাক্সভিত্তিকঅপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকরেছেন, তারা অ্যান্ড্রয়েড রুট করারপর কম্পিউটারের মতোই ফাইল সিস্টেম(রুট পার্টিশন) দেখতে পাবেনঅ্যান্ড্রয়েডে, তখন বিষয়টা আরও স্পষ্টহবে।অ্যান্ড্রয়েডে রুটঅ্যাক্সেসলিনাক্স-ভিত্তিক অপারেটিংসিস্টেম ইন্সটল করার পর আপনার যেইপাসওয়ার্ড থাকবে, সেটি ব্যবহারকরেই আপনি রুট অ্যাক্সেস পেয়েযাচ্ছেন। এখন নিশ্চয়ই আপনার মনে প্রশ্নজাগছে, অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটিওতো আপনিই কিনেছেন, তাহলে আপনিকেন রুট অ্যাক্সেস পাচ্ছেন না?ট্রিকটা এখানেই। আপনি ডিভাইসটিকিনেছেন ঠিকই, কিন্তু আপনি কিন্তুঅপারেটিং সিস্টেমটি ইন্সটলকরেননি, তাই না? ডিভাইসপ্রস্তুতকারক ডিভাইসটি প্যাকেটজাতকরার আগে তাদের কম্পিউটার থেকেলিনাক্স কার্নেলের উপর তৈরিঅ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমইন্সটল করে দিয়েছে। এখানে বলাবাহুল্য, অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিংসিস্টেমের মূল ভিত্তিটা এক হলেওএকেক কোম্পানি একেকভাবে একেসাজাতে বা কাস্টোমাইজ করতেপারেন। এই জন্যই সনির একটিঅ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ইউজারইন্টারফেসের সঙ্গে এইচটিসির একটিঅ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের ইন্টারফেসেরমধ্যে খুব কমই মিল পাওয়া যায়।যাই হোক, মূল বিষয়ে আসা যাক।আপনার ডিভাইস প্রস্তুতকারককোম্পানি ইচ্ছে করেই আপনাকে রুটঅ্যাক্সেস দেয়নি। এ কথা শুনেকোম্পানির উপর কিছুটা রাগ অনুভূতহলেও সত্য কথা হচ্ছে এই যে, এটিআপনার ডিভাইসের সুরক্ষার জন্যই করাহয়েছে। আসুন জেনে নিই কেন রুটঅ্যাক্সেস স্বাভাবিক অবস্থায় দেয়াথাকে না।কেন রুট করা থাকেনাডিভাইস প্রস্তুতকারকরা ইচ্ছে করেইডিভাইস লক করে দিয়ে থাকেন। রুটফোল্ডার/পার্টিশনে থাকাফাইলগুলো অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এরকোনো একটি দুর্ঘটনাবশতঃ মুছে গেলেআপনার পুরো ডিভাইস কাজ করা বন্ধকরে দিতে পারে। এছাড়াওম্যালিশিয়াস বা ক্ষতিকারকপ্রোগ্রামও অনেক সময় রুট করাডিভাইসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতেপারে। কিন্তু লক থাকা অবস্থায়ব্যবহারকারী নিজেই রুট অ্যাক্সেসপান না, তাই অন্য প্রোগ্রামগুলোর রুটঅ্যাক্সেস পাওয়ার সম্ভাবনাও নেইবললেই চলে।ডিভাইস লক করা থাকার আরেকটিকারণ হচ্ছে সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশন ওফাইল। অনেকেই ইন্টারনাল মেমোরিখালি করার জন্য বিভিন্নঅ্যাপ্লিকেশন এসডি কার্ডেট্রান্সফার করে থাকেন। রুট করাথাকলে সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশনগুলোওট্রান্সফার করে ফেলা যায়। কিন্তুঅপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইলরয়েছে যেগুলো ইন্টারনাল মেমোরিরঠিক যেখানে আছে সেখানেই থাকাআবশ্যক। ব্যবহারকারী যখন ডিভাইস রুটকরেন, তখন স্বভাবতঃই অনেক কিছুজেনে তারপর রুট করেন। তখন বলেদেয়াই থাকে যে, কিছু কিছু সিস্টেমঅ্যাপস এসডি কার্ডে ট্রান্সফার করলেসমস্যা হতে পারে। কিন্তু যদিস্বাভাবিক অবস্থায়ই সেট রুট করাথাকে, তাহলে ব্যবহারকারী নাজেনেই সেটের ক্ষতি করতে পারেন।এমন একটি চিত্র কল্পনা করুন, যেখানেপ্রযুক্তি নিয়ে খুব একটা ধারণা রাখেননা এমন একজন ভাবলেন যে তিনি তারফোনের ইন্টারনাল মেমোরি ফাঁকাকরবেন। এই উদ্দেশ্যে তিনি রুটফোল্ডারে গিয়ে সবগুলো ফাইল কাটকরে এসডি কার্ডে ট্রান্সফার করেদিলেন। রুট অ্যাক্সেস থাকার কারণেট্রান্সফারের সময় ডিভাইস তাকেবাধা দেবে না। কিন্তু ট্রান্সফারেরমাঝেই ফোনটি বন্ধ হয়ে যাবে এবংআর ঠিকমতো কাজ করবে না। তখনতিনি দোষ দেবেন কোম্পানিরকাঁধে। কিন্তু রুট লক করা থাকলেব্যবহারকারী রুট ফোল্ডার খুঁজেইপাবেন না।আশা করছি এবার বুঝতে পারছেন কেনডিভাইস বাই ডিফল্ট রুট করা থাকেনা। কিন্তু ৯০% (কিংবা তারও বেশি)ডিভাইসই রুট করা যায়। যাদের রুট করারএকান্ত প্রয়োজন, তাদের রুট করার উপায়রয়েছে। কিছু কিছু কোম্পানি (যেমনসনি) নিজেদের সাইটেই ডিভাইস রুটকরা থেকে শুরু করে বিভিন্ন কাজেরপ্রণালী দিয়ে রেখেছে। কিন্তু তবুওকোম্পানি নিজেরা রুট করা ডিভাইসবাজারে ছাড়ে না, কারণবেশিরভাগ ক্রেতাই সাধারণ ক্রেতাহয়ে থাকেন যাদের ডিভাইস রুট করারকোনো প্রয়োজনই নেই।কেন ডিভাইস রুটকরবেন?ডিভাইস রুট করার কারণ একেক জনেরএকেক রকম হয়ে থাকে। কেউডিভাইসের পারফরম্যান্স বাড়ানোরজন্য বা ইন্টারনাল মেমোরি ফাঁকাকরার জন্য রুট করে থাকেন, কেউওভারক্লকিং করার মাধ্যমেডিভাইসের গতি বাড়ানোর জন্য রুটকরেন, কেউ স্বাধীনভাবে কাজ করাডেভেলপারদের তৈরি বিভিন্নকাস্টম রম ব্যবহার করার জন্য, কেউ বাআবার রুট করার জন্য রুট করে থাকেন।আমি নিজেও প্রথম রুট করেছিলামকোনো কারণ ছাড়াই। লিনাক্স ব্যবহারকরি বলে বিভিন্ন সময় রুট হিসেবেঅনেক কাজ করেছি কম্পিউটারে।কিন্তু অ্যান্ড্রয়েড ফোনে রুট পারমিশননা থাকায় একটু কেমন যেন লাগছিল।তাই রুট হওয়ার জন্য রুট করেছিলাম।পরে অবশ্য পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্যবিভিন্ন সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশনব্যবহার করতে শুরু করেছি যেগুলো রুটকরা ডিভাইস ছাড়া কাজ করে না।তবে সেসব নিয়ে পড়ে কথা হবে। চলুনআগে এক নজর দেখে নিই রুটকরার সুবিধা ও অসুবিধা।রুট করার সুবিধাপারফরমেন্স বাড়ানোঃবিভিন্নঅ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করেডিভাইসের অব্যবহৃত ফাইল,টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিতমুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা।ওভারক্লকিং করাঃ সিপিইউ স্পিডস্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকেতারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করানো। এরমাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজেপ্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজনপড়লে তা করা যায়।আন্ডারক্লকিং করাঃ যখন ডিভাইসএমনিতেই পড়ে থাকে, তখন সিপিইউযেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এরকাজের ক্ষমতা কমিয়ে আনা। এতেকরে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানোসম্ভব।কাস্টম ইউআই: আপনার ডিভাইসেরহোমস্ক্রিন, লক স্ক্রিন, মেনু ইত্যাদিবিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেসেরডিজাইন একটা সময় পর আর ভালো নাওলাগতে পারে। তখন আপনি ডিভাইসেনতুনত্ব আনতে পারবেন নতুন সব কাস্টমইউজার ইন্টারফেসের মাধ্যমে।এগুলোকে অন্যভাবে রমও বলা হয়।কাস্টম রম: ইন্সটল করার সুবিধা। অনেকডেভেলপার বিভিন্ন জনপ্রিয়ডিভাইসের জন্য কাস্টম রম তৈরি করেথাকেন। এসব রম ইন্সটল করে আপনিআপনার সেটকে সম্পূর্ণ নতুন একটিসেটের রূপ দিতে পারবেন। বাইরেথেকে অবশ্যই এর ডানা-পাখনাগজাবে না বা ক্যামেরা ৫মেগাপিক্সেল থেকে ৮মেগাপিক্সেল হবে না, কিন্তুভেতরের ডিজাইন ও ক্ষেত্রবিশেষেপারফরম্যান্সেও আসবে আমূল পরিবর্তন।রুট করার অসুবিধাওয়ারেন্টি হারানোঃ ডিভাইস রুটকরার মাধ্যমে আপনার ওয়ারেন্টিবাতিল হয়ে যাবে। তাই রুট করার আগেসাবধান। অবশ্য অনেক সেট আবার আনরুটকরা যায়। আর সেট আনরুট করা হলে তাসার্ভিস সেন্টারে থাকাটেকনিশিয়ানরা অনেক সময়ই ধরতেপারেন না যে সেটটি রুট করাহয়েছিল। তবে কাস্টম রম থাকলে ধরাখাওয়া এড়ানোর উপায় নেই।ফোন ব্রিক করাঃ ব্রিক অর্থ ইট। আরফোন ব্রিক মানে আপনার ডিভাইসকেইটে রূপান্তরিত করা। অর্থাৎ, এর কাজকরার ক্ষমতা হারানো। রুট করা ও এরপরবর্তী বিভিন্ন কাজের সময় একটুএদিক-সেদিক হলেই ফোনে স্থায়ী বাঅস্থায়ী সমস্যা হতে পারে। আপনারফোনের প্রস্তুতকারক কোম্পানিফোনটি আনরুট অবস্থায় দেন যেন এরক্ষতি না হয়। রুট করার মাধ্যমে আপনিসেই নিশ্চয়তা ভেঙ্গে ফেলছেন।রুট করার পদ্ধতিও শেষ কথাএই ছিল রুট নিয়ে যত বকবকানি। রুট নিয়েবা এর করা-না করা, উপকারিতা-অপকারিতা নিয়ে আরও অনেক কথাবলা যায়, কিন্তু এগুলোই হচ্ছে বেসিককথা। আশা করছি এতটুকু পড়েই আপনারাবেশ স্পষ্ট একটি ধারণা পেয়েছেনডিভাইস কেন রুট করা হয়, এর সুবিধা-অসুবিধা ইত্যাদি। এখন অনেকেইতাদের ডিভাইস রুট করতে চাইবেন।তাদের জন্য বলছি, একেক ডিভাইস রুটকরার পদ্ধতি একেক রকম। স্যামসাংগ্যালাক্সি ওয়াই রুট করার পদ্ধতিরসঙ্গে এইচটিসি ওয়ান এক্স রুট করারপদ্ধতির কোনো মিল নেই। এইচটিসিকেন, গ্যালাক্সি ওয়াই-এর সঙ্গেস্যামসাং-এরই অন্য কোনো সেট রুটকরার পদ্ধতি এক নয়।এছাড়াও একই ডিভাইস রুট করারএকাধিক পদ্ধতিও রয়েছে। আবার একটিপদ্ধতি দিয়ে একাধিক ডিভাইস রুট করাযায়। রুটের বিষয়টি এতোটাই জটিল ওবিস্তৃত যে, রাতারাতিই এ নিয়ে সবলিখে ফেলা যায় না। আরেকটি বড়সমস্যা হচ্ছে, নিজেদের হাতে সেটনা থাকলে রুট করার পদ্ধতি নিয়েটিউটোরিয়াল লেখাও যায় না। তাইআমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, বিভিন্নসময় আমাদের হাতে আসা ওপরিচিতদের ডিভাইস রুট করার পদ্ধতিনিয়ে বিভিন্ন সময় পোস্ট প্রকাশকরবো। আর যদি বিশেষ কোনোডিভাইস নিয়ে রুট করারটিউটোরিয়ালের জন্য একাধিকঅনুরোধ আসে, তাহলে আমরা এক্সডিএথেকে অনুবাদ করে টিউটোরিয়ালদেবো। বলা বাহুল্য, এক্সডিএঅ্যান্ড্রয়েড বিষয়ক সবচেয়ে বড় ফোরামযেখানে অ্যান্ড্রয়েডসহ বিভিন্নসিনিয়র রম ডেভেলপারদের সম্মেলনঘটে।এবার আপনার পালা। আপনারডিভাইসটি কি রুট করা? রুট করা হলেআমাদের জানাতে পারেন কীভাবেডিভাইসটি রুট করেছেন। আর যদি এখনওরুট না করে থাকেন, তাহলে মন্তব্যেরঘরে বলুন এই লেখা পড়ে আপনি কীভাবছেন।রুট করবেন? নাকি রুট করবেন না?

Post a Comment

Dear readers, after reading the Content please ask for advice and to provide constructive feedback Please Write Relevant Comment with Polite Language.Your comments inspired me to continue blogging. Your opinion much more valuable to me. Thank you.