Subscribe For Free Updates!

We'll not spam mate! We promise.

Wednesday 8 June 2016

স্মার্টফোনের ব্যাটারি সাশ্রয় করার উপায় ।

ব্যাটারি লাইফের অপ্রতুলতা সব স্মার্টফোন ইউজারদের কাছেই বড় একটি সমস্যা। প্রত্যেক বছর অত্যাধুনিক সব ব্যাটারি স্মার্টফোন জগতে প্রবেশ করলেও কিছু চার্জ খাওয়া অ্যাপ এবং অন্যান্য কারণে ব্যাটারি লাইফ নিয়ে ভালোই বিবৃত হন স্মার্টফোন ইউজাররা। তবে কিছু সাধারণ কৌশল, অ্যাপ এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করে স্মার্টফোনের ব্যাটারি লাইফ ধরে রাখা সম্ভব। এখানে ব্যাটারি লাইফ ধরে রাখার টিপস প্রদান করা হলো অন্ধকারে ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যবহার করা আপনি যদি এএমওএলইডি স্ক্রিনযুক্ত স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকেন এবং ডিসপ্লে ব্যাকগ্রাউন্ডে কালো বা অন্ধকারে ওয়ালপেপার সেট করেন তবে এটি ব্যাটারি সাশ্রয় করে। আপনার স্ক্রিনে যত বেশি কালো পিক্সেল থাকবে আপনার ফোনে ব্যাটারি তত কম খরচ হবে। লো পাওয়ার মোড সক্রিয় করা আপনার ফোন যদি অ্যান্ড্রয়েড ৫.০ অথবা এর পরবর্তী কোনো সংস্করণে চলে তবে এটিতে লো পাওয়ার মোড দেখে থাকবেন আপনি। আপনার স্মার্টফোনের ব্যাটারি ১৫ শতাংশের নিচে নেমে এলেই স্বয়িংক্রিয়ভাবে এই লো পাওয়ার মোড সক্রিয় হয়। তাছাড়া অ্যান্ড্রয়েড মার্শম্যালো অপারেটিং সিস্টেম চালিত ফোনগুলোতে ডজ নামে একটি ফিচার আছে। স্মার্টফোন অনেকক্ষণ ধরে অব্যবহƒত অবস্থায় পড়ে থাকলে এই ফিচারটি ফোনকে হাইবারনেশন মোডে রূপান্তর করে। লক স্ক্রিন নোটিফিকেশনস চালু করা লক স্ক্রিন নোটিফিকেশনস চালু করে স্মার্টফোনের ব্যাটারি লাইফ সাশ্রয় করা সম্ভব। ফোন আনলক না করেই এই ফিচারটির মাধ্যমে নোটিফিকেশন পড়তে পারবেন আপনি। প্রয়োজন ছাড়া লোকেশন ট্রাকিং অন অ্যাপ বন্ধ করে রাখা আপনার স্মার্টফোনে এমন অনেক অ্যাপই আছে যা প্রতিনিয়ত আপনার লোকেশন ট্রাক করছে। তবে অনেক অ্যাপেই এ তথ্য আদতে কাজে লাগে না। তাই ব্যাটারি লাইফ সাশ্রয় করার জন্য প্রয়োজনানুযায়ী লোকেশন ট্রাক নিষ্ক্রিয় করে রাখতে পারেন আপনি। জিপিএস ট্রাকিং আপনার স্মার্টফোনের প্রচুর ব্যাটারি খরচ করে থাকে। ওয়াই-ফাই কানেকশনে অ্যাপ আপডেট করার জন্য সময় ধার্য করা স্মার্টফোনের ব্যাটারি লাইফ সাশ্রয় করতে চাইলে সবসময় ওয়াই-ফাই কানেকশনে অ্যাপ আপডেট বা সময় ধার্য্য করে দিন। এর ফলে ওয়াই-ফাই অ্যাপ আপডেট হওয়ার সময় আপনার ফোনে শক্তি সাশ্রয় হবে। ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ এবং ‘এয়ারপ্লেন মোড’ ব্যবহার করা আপনি যখনই আপনার ফোন ফ্লাইট/ এয়ারপ্লেন মোডে রাখবেন এটি সব ধরনের তারবিহীন ফিচার নিস্ক্রিয় করে দেবে। সেলুলার এবং ওয়াই-ফাই কানেকশন দুর্বল থাকা অঞ্চলগুলোতে এই ফিচারটি সক্রিয় করে ফোনের ব্যাটারি লাইফ সাশ্রয় করতে পারেন আপনি। স্মার্টফোনের নিজস্ব ব্যাটারির ওপর নির্ভর থাকা স্মার্টফোনে ভালো ব্যাটারি লাইফের জন্য নিজস্ব ব্যাটারি ছেড়ে অন্য কোনো ব্যাটারি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। তাতে লাভের থেকে ক্ষতিই হয়। আপনি হয়তো টাকা দিয়ে সেকেন্ড রেট ব্যাটারি কিনবেন তবে মনে রাখবেন তাতে আপনি খুব বেশি লাভবান হবেন না। ভাইব্রেশন এবং হ্যাপ্টিক ফিডব্যাক নিষ্ক্রিয় করে রাখা একই সঙ্গে রিঙ্গার এবং ভাইব্রেশন সক্রিয় স্মার্টফোনগুলোতে ব্যাটারি বেশি খরচ হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে ব্যাটারি সাশ্রয় করতে ভাইব্রেশন বন্ধ করে রাখতে চাইবেন আপনি। তাছাড়া হ্যাপ্টিক ফিডব্যাক বন্ধ করার মাধ্যমেও ব্যাটারি সাশ্রয় করতে পারেন আপনি। সংক্ষিপ্ত টাইম আউট সব অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনই ডিসপ্লে টাইম আউটের সময় কাস্টমাইজ করার সুযোগ দেয়। সেক্ষেত্রে ফোনের ব্যাটারি সাশ্রয় করতে টাইম আউট ৩০ সেকেন্ডে নামিয়ে আনতে পারেন আপনি।- Largest ICT Content in BD

Socializer Widget By Blogger Yard
SOCIALIZE IT →
FOLLOW US →
SHARE IT →

0 comments:

Post a Comment

0

ব্যাটারি লাইফের অপ্রতুলতা সব স্মার্টফোন ইউজারদের কাছেই বড় একটি সমস্যা। প্রত্যেক বছর অত্যাধুনিক সব ব্যাটারি স্মার্টফোন জগতে প্রবেশ করলেও কিছু চার্জ খাওয়া অ্যাপ এবং অন্যান্য কারণে ব্যাটারি লাইফ নিয়ে ভালোই বিবৃত হন স্মার্টফোন ইউজাররা। তবে কিছু সাধারণ কৌশল, অ্যাপ এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করে স্মার্টফোনের ব্যাটারি লাইফ ধরে রাখা সম্ভব। এখানে ব্যাটারি লাইফ ধরে রাখার টিপস প্রদান করা হলো অন্ধকারে ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যবহার করা আপনি যদি এএমওএলইডি স্ক্রিনযুক্ত স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকেন এবং ডিসপ্লে ব্যাকগ্রাউন্ডে কালো বা অন্ধকারে ওয়ালপেপার সেট করেন তবে এটি ব্যাটারি সাশ্রয় করে। আপনার স্ক্রিনে যত বেশি কালো পিক্সেল থাকবে আপনার ফোনে ব্যাটারি তত কম খরচ হবে। লো পাওয়ার মোড সক্রিয় করা আপনার ফোন যদি অ্যান্ড্রয়েড ৫.০ অথবা এর পরবর্তী কোনো সংস্করণে চলে তবে এটিতে লো পাওয়ার মোড দেখে থাকবেন আপনি। আপনার স্মার্টফোনের ব্যাটারি ১৫ শতাংশের নিচে নেমে এলেই স্বয়িংক্রিয়ভাবে এই লো পাওয়ার মোড সক্রিয় হয়। তাছাড়া অ্যান্ড্রয়েড মার্শম্যালো অপারেটিং সিস্টেম চালিত ফোনগুলোতে ডজ নামে একটি ফিচার আছে। স্মার্টফোন অনেকক্ষণ ধরে অব্যবহƒত অবস্থায় পড়ে থাকলে এই ফিচারটি ফোনকে হাইবারনেশন মোডে রূপান্তর করে। লক স্ক্রিন নোটিফিকেশনস চালু করা লক স্ক্রিন নোটিফিকেশনস চালু করে স্মার্টফোনের ব্যাটারি লাইফ সাশ্রয় করা সম্ভব। ফোন আনলক না করেই এই ফিচারটির মাধ্যমে নোটিফিকেশন পড়তে পারবেন আপনি। প্রয়োজন ছাড়া লোকেশন ট্রাকিং অন অ্যাপ বন্ধ করে রাখা আপনার স্মার্টফোনে এমন অনেক অ্যাপই আছে যা প্রতিনিয়ত আপনার লোকেশন ট্রাক করছে। তবে অনেক অ্যাপেই এ তথ্য আদতে কাজে লাগে না। তাই ব্যাটারি লাইফ সাশ্রয় করার জন্য প্রয়োজনানুযায়ী লোকেশন ট্রাক নিষ্ক্রিয় করে রাখতে পারেন আপনি। জিপিএস ট্রাকিং আপনার স্মার্টফোনের প্রচুর ব্যাটারি খরচ করে থাকে। ওয়াই-ফাই কানেকশনে অ্যাপ আপডেট করার জন্য সময় ধার্য করা স্মার্টফোনের ব্যাটারি লাইফ সাশ্রয় করতে চাইলে সবসময় ওয়াই-ফাই কানেকশনে অ্যাপ আপডেট বা সময় ধার্য্য করে দিন। এর ফলে ওয়াই-ফাই অ্যাপ আপডেট হওয়ার সময় আপনার ফোনে শক্তি সাশ্রয় হবে। ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ এবং ‘এয়ারপ্লেন মোড’ ব্যবহার করা আপনি যখনই আপনার ফোন ফ্লাইট/ এয়ারপ্লেন মোডে রাখবেন এটি সব ধরনের তারবিহীন ফিচার নিস্ক্রিয় করে দেবে। সেলুলার এবং ওয়াই-ফাই কানেকশন দুর্বল থাকা অঞ্চলগুলোতে এই ফিচারটি সক্রিয় করে ফোনের ব্যাটারি লাইফ সাশ্রয় করতে পারেন আপনি। স্মার্টফোনের নিজস্ব ব্যাটারির ওপর নির্ভর থাকা স্মার্টফোনে ভালো ব্যাটারি লাইফের জন্য নিজস্ব ব্যাটারি ছেড়ে অন্য কোনো ব্যাটারি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। তাতে লাভের থেকে ক্ষতিই হয়। আপনি হয়তো টাকা দিয়ে সেকেন্ড রেট ব্যাটারি কিনবেন তবে মনে রাখবেন তাতে আপনি খুব বেশি লাভবান হবেন না। ভাইব্রেশন এবং হ্যাপ্টিক ফিডব্যাক নিষ্ক্রিয় করে রাখা একই সঙ্গে রিঙ্গার এবং ভাইব্রেশন সক্রিয় স্মার্টফোনগুলোতে ব্যাটারি বেশি খরচ হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে ব্যাটারি সাশ্রয় করতে ভাইব্রেশন বন্ধ করে রাখতে চাইবেন আপনি। তাছাড়া হ্যাপ্টিক ফিডব্যাক বন্ধ করার মাধ্যমেও ব্যাটারি সাশ্রয় করতে পারেন আপনি। সংক্ষিপ্ত টাইম আউট সব অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনই ডিসপ্লে টাইম আউটের সময় কাস্টমাইজ করার সুযোগ দেয়। সেক্ষেত্রে ফোনের ব্যাটারি সাশ্রয় করতে টাইম আউট ৩০ সেকেন্ডে নামিয়ে আনতে পারেন আপনি।- Largest ICT Content in BD

Post a Comment

Dear readers, after reading the Content please ask for advice and to provide constructive feedback Please Write Relevant Comment with Polite Language.Your comments inspired me to continue blogging. Your opinion much more valuable to me. Thank you.